স্টাফ রিপোর্টার: নরসিংদী!
মুফতি আ. রহিম কাসেমি আমীরে নরসিংদী খ্যাত ইসলামপুর মাদরাসা থেকে বহিস্কৃত হয়ে নরসিংদীর কোন মাদররাসায় স্থান না পেয়ে মুফতী যুবাইর আহমদ ভৈরবীর আশ্রয়ে এমদাদুল উলুম মাদরাসায় আসেন।
কিন্তু রীতিমতো মাদরাসায় ক্লাশ না করে সারা বছর হজ্ব ওমরা ব্যবসা, রাজনীতি এবং অর্থ-কড়ি কামানোর ধান্ধা নিয়ে পড়ে থাকেন আর মাদরাসায় মাঝে মধ্যে এসে নিজের প্রভাব বিস্তার ও মাতুব্বরি করেন।
অনেক সময় দেখা গেছে আওয়ামীলীগ ঘরণর আলেম; নানা প্রোগ্রামে দোয়া করেন শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা বানিয়ে।
এই সব কারণে মাওলানা ভৈরবী তাকে সতর্ক করেন বিধায় তিনি মাদরাসার মুহতামিম মুফতী যুবাইর আহমদ ভৈরবীকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করে আসছেন। মুফতি যোবায়ের বৈরভী কে মাদরাসা থেকে বের করা যায়? অনেক চেষ্টার পর কোনভাবেই সফল হতে পারছিলেন না।
যারা সুযোগে সৎ ব্যবহার করেন; সুযোগ তাদের হাতে ধরা দেয় সোনা পাতার মত! একজন শিক্ষার্থী মাদ্রাসার শৃঙ্খলা বারবার ভঙ্গ, অসৌজন্যমূলক আচরণসহ নানবিধ কারণে গত কয়েকদিন আগে বেধরক পিটান মুফতি বৈরভী সাহেব।
এতেই সুযোগে বিষয়টিকে সামনে রেখে তিনি তার সহযোগী মাওলানা মাসুদুর ও মুফতী সাখাওয়াতসহ কয়েকজন শিক্ষক এবং মেশকাত জামাতের ছাত্রদের সহযোগিতায় বিভিন্ন ধরণের হুমকী ধমকীসহ তাদের মাধ্যমে মুহতামিমের পিছনে ঐ ছাত্রকে লেলিয়ে দেয়া হয় যাতে তাকে নাজেহাল করা যায়।
সাংবাদিক পরিচয়ে বর্তমান মাদ্রাসা ও ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে জানতে চাইলে মুফতি কাসেমি বলেন ‘ ছাত্রকে আঘাতের খবর আমি ওমরায় থাকতে পেয়েছি। অনেকে আমাকে এর সাথে জড়িয়ে নানান কথা রটাচ্ছে। আমি এর সাথে সম্পৃক্ত না”!