ঢাকাবুধবার , ২০ নভেম্বর ২০২৪
  1. অন্যান্য
  2. অভিযোগ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন বিচার
  5. আওয়ামী লীগ
  6. আগুন
  7. আটক
  8. আন্তর্জাতিক
  9. আবহাওয়া
  10. আমাদের পরিবার
  11. আরো
  12. ইতিহাস ও ঐতিহাসিক
  13. ইসলাম
  14. ইসলামী জীবন
  15. এশিয়া

নন্দীগ্রামে অর্থনৈতিক শুমারী বাস্তবায়নের লক্ষে স্থায়ী কমিটির অবহিতকরণ সভা

ঠাকুরগাঁওয়ে বালিয়াডাঙ্গীতে বিয়ের ৬ বছর পর একসাথে ৪ সন্তানের মা হয়েছেন অনন্যা

ঠাকুরগাঁওয়ে তিনটি জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা

রাজনগর আল-ইসলাহ’র কমিটির গঠন কামরান সভাপতি-সিরাজুল সম্পাদক

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক শরিফপুর বাজার শাখার গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

দুর্গাপুর-দেউটুকুন কংশ নদীর উপর ব্রীজ না থাকায় ৪  উপজেলাবাসীর“নৌকাই একমাত্র ভরসা খান সোহেল স্টাফ রিপোর্টা কবি গুরুরবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের“আমাদের ছোট নদীচলে বাঁকেবাঁকে, বৈশাখ মাসে তার হাটুজল থাকে, পার হয়ে যায় গরু পার হয় গাড়ি, দুই ধার উচুঁ তার ঢালু তার পাড়ি”। ভারতের মেঘালয়কন্যা সোমেশ্বরী নদীবাংলা দেশের বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে দুর্গাপুর উপজেলার মধ্য দিয়েপ্রায় ২১০ কিলোমিটার প্রবাহিত হয়ে জারিয়া-ঝান্জাইল এর নিকট বিশালকংশ নদীতে মিলিত হয়েছে। এককালে এই নদী দুটির উঁচুউঁচু পাড় থাকায় পানির গর্জন মানুষের শরীর শিহরিয়ে উঠত। রাজধানী থেকে নদী পথে ৩-৫ গুন্ডীবাদাম ওয়ালা শত,শত পণ্যবাহী নৌকা এই নদীপথে চলাচল করত। কালের আবর্তে নদী ভরাট ও দখল হওয়ায় এই দৃশ্য এখন আর দেখা যায়না। এই নদী দুটির উঁচুপাড় গুলি ভেঙ্গে সমতল হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় চাষীরা নদীর সমতল জায়গায়র বিযশস্য ও চাষাবাদ করে যাচ্ছে। কংসনদীর দেউটুকুন খেয়াঘাটে ৪টি উপজেলার মানুষের যাতায়াত দিবারাত্র করে থাকে। শতবছর বয়সী খর¯্রােতা এই নদীর দুই উঁচুপাড় এখনও দৃশ্যমান নেই। এই নদীর গুরুত্বপূর্ণ দেউটুকুন ফেরি ঘাটে শতবছরেও একটি সেতু নির্মাণ না হওয়ায় মারাত্মক দুর্ভোগে রয়েছে প্রায় ১০ লাখ মানুষ। নেত্র কোণার সদর থেকে জাম ধলাবাজার ও রাজুরবাজার হয়ে দুর্গাপুর সদরে আসার জন্য বাইপাস এই রাস্তায় কংস নদীর ওপর দেউটুকুন ফেরিঘাটে পাপারে নৌকাই একমাত্র ভরসা। ফেরিঘাটের উপরপাড়ে দক্ষিণ-উত্তর ও পূর্ব-পশ্চিমসীমান্ত ঘেষে রয়েছে তিতারজান, চকপাড়া, বড়বাট্টা, বায়রাউড়া, নলুয়াপাড়া, কুনিয়া, হাফানিয়া, বাদেফর, টেঙ্গা, কেট্ট্রা, গুলনারায়ন, মাদুরপাড়, সাংসা, রামপুর, গুদারিয়া, গাভাউতা, খনুয়া, কলুনজিয়া সহপ্রায় ২০টি গ্রাম। নেত্রকোণা সদর থেকে দেউটুকুন ফেরিঘাট পর্যন্ত এবং ফেরিঘাট থেকে দুর্গাপুর ফেরিঘাট পর্যন্ত পাকারাস্তা নির্মাণহলেও প্রায় শতবছর পার হয়ে গেওলও অদ্যবদি এখানে সেতুনির্মাণের সরকারি কোন উদ্দ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে এই অঞ্চলের হাজার হাজার যাত্রী জেলা সদরে যাতায়াত করার জন্য ফেরিঘাটে এসে রোদ ও বৃষ্টি কে উপক্ষো করেনানা দুর্ভোগের স্বীকার হয়ে থাকে। ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে একটি নৌকা ফেরিঘাটে ভিড়লে কে আগেযাবেন এই চিন্তাকরে আরম্ভ হয় নৌকায় উঠার প্রতিযোগীতা। ফেরিঘাটের উভয় পাশে মাঝিগণ মটি ফেলে অটোরিকশা, মটরসাইকেল, বাইসাইকেল, সিএনজি, চলাচলের দুর্ভোগ কমানোর চেষ্টাকরলেও বৃষ্টিহলে ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীদেও চলাচল করতে হয়। তারপর ফেরিভাড়া জনপ্রতি ১০ টাকা, মটরসাইকেল ২০ টাকা, সিএনজি ১০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়। যাত্রীগণ মাঝিদের নিকট জিম্মি । অনেক সময় যাত্রীগণ কাদামাটিতে পিছল খেয়ে হামাগুড়ি দিয়ে পড়ে যায়। এই দৃশ্য সচক্ষে না দেখলে বুঝা যাবেনা। সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে এমনচিত্র দেখা যায়। কৃষকগণের শাক, সবজি, মাছ ও অন্যান্য পণ্য পাড়াপারের জন্য প্রচুরটাকা গুনতে হয়। যাত্রীসুমনসাহা, ফজরআলী, দুলালসরকার, রিকশা ওয়ালাতারা মিয়া, সিএনজি হেমেন্দ্র, বাপ্পীসাহা, রিপনমিয়াসহ অনেকের সাথে কথাবলে তাদের দুর্ভোগের কথা জানাযায়। তাছাড়া এলাকা থেকে জেলাশহরে মামলা, জমিসংক্রান্ত ও চিকিৎসরা জন্য অতিঅল্প সময়ে যাওয়ার জন্য এই বাইপাস সড়কটি ব্যবহার করে থাকেন। জনপ্রতিনিধি সহ সরকারি বড় বড় কর্মকর্তারা এই রাস্তাদিয়ে সর্বদায় যাতায়াত করলেও “কেউ দেখেনা চক্ষু মেলিয়া”। এ ব্যপারে স্থানীয় প্রবীণ আদিবাসি নেতা সাবেক পিটি আই সুপার ও আদিবাসী গবেষক মি: মনিন্দ্রনাথ মারাক সংবাদকে বলেন এই রাস্তাতেই দ্রুততম সময়ে শহরে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রৌদ্র ও ঝড় বৃষ্টিতে ভীজে চলাচল করতে হয়। দুর্ভোগের সীমা থাকে না। এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের একজন প্রকৌশলী নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান সেতুটির সীমানা নির্ধারনের জটিলতার কারণে এমনটা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিআকর্ষণ করছেন এলাকাবাসী।

ধনবাড়ী উপজেলার নব নিযুক্ত নির্বাহী অফিসারের সাথে ধনবাড়ী উপজেলা মডেল প্রেসক্লাবের সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

জামালপুরে বেকার সমাজ কল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা

নন্দীগ্রামে কৃষক মাঠ দিবস ও কারিগরি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নন্দীগ্রামে বাঙ্গালীর ঐতিহ্য নবান্ন উৎসবে বাহারি মাছের মেলা