মোঃ আজিজুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জ- ৬৩ সদর-কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ সংসদীয় আসন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক গরিব দুঃখী মেহনতী মানুষের শেষ ভরশা, তৃনমুল আওয়ামী লীগের একমাত্র আশ্রয়স্থল নারী নেত্রী- ড. জান্নাত আরা তালুকদার হেনরী।
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক জনসমর্থনপ্রাপ্ত ব্যক্তি, দলীয় বিভাজনমুক্ত নেতা, জামায়াত-বিএনপির বিরুদ্ধে রাজপথে লড়াই সংগ্রামকারী ব্যক্তিদের মনোনয়ন প্রদান করা হবে।”দলীয় সভানেত্রীর এমন নির্দেশনায় সদর-কামারখন্দ উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রামের জনসাধারণ ও আওয়ামী লীগের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের নিয়ে। আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডের কথা সাধারণ মানুষের মাঝে তুলে ধরার, পাশাপাশি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও যেন আওয়ামী লীগ সরকার নৌকা মার্কায় বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়। সেই লক্ষ্যে তৃনমূলের নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে গনসংযোগ ও উঠান বৈঠক করে যাচ্চেন এই নেত্রী।
ড. জান্নাত আরা তালুকদার হেনরী বর্তমান কথা প্রতিনিধিকে জানান, বঙ্গবন্ধুকন্যা এদেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে বর্তমান সরকার। সার্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় সরকারি চাকরীজীবী ব্যতীত দেশের সকল নাগরিক পেনশন সুবিধার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সমাজের ৮৫ শতাংশ মানুষকে সুরক্ষা দেওয়ার সুযোগ তৈরি করতে সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা (স্কিম) চালু করা হয়েছে। আজকে প্রধানমন্ত্রীর গৃহায়ণ কর্মসূচি একটা যুগান্তকারী জনহিতকর কর্মসূচি। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশও বিনামূল্যে গৃহহীনদের ঘড় দেয় না। আপনাদের সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন। তারা যাতে ৪র্থ বিপ্লব মোকাবিলায় পারদর্শী হতে পারে, আপনাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন দক্ষ মানব সম্পদ হিসাবে তৈরি হতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনে আমাকে নৌকার মনোনয়ন দেন। তাহলে আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে লালন করে, এই আসনের সার্বিক উন্নয়নে গরিব দুঃখী মেহনতী মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।
আরো পড়তে এখানে ক্লিক করুন।