মো. মোরসালিন ইসলাম, দিনাজপুর প্রতিনিধি
জনপ্রতিনিধির জনপ্রিয়তা কতটা হতে পারে সেটা প্রমাণ করে ফুলবাড়ী উপজেলা পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন এর জনপ্রিতায়।গত ৩০ নভেম্বর ২০২৩ ইং তারিখে তার জন্মদিনে ফুলবাড়ীর সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন তিনি।তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে একাধিক সংগঠন,সুশীল সমাজ সহ সর্বস্তরের মানুষ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।এই শুভেচ্ছা বিনিময়ের দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে তরুণ ও যুব সমাজ।পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যম(ফেসবুকে) জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে কয়েক শতাধিক পোস্ট করেন ভক্ত,সমর্থকরা।আতাউর রহমান মিল্টন ছাত্র নেতা থেকে বর্তমানে ফুলবাড়ীর মানুষের কাছে জননেতায় পরিণত হয়েছেন।
১৯৭৪ সালের ৩০ নভেম্বর ফুলবাড়ী পৌর এলাকার স্বজন পুকুর মহল্লায় সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন তিনি।ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের নির্বাচনে (জি.এস)পদে নির্বাচন করে বিজয়ী হন।ছাত্রকাল থেকেই তিনি রাজনীতিতে একজন জনপ্রিয় মুখ।বর্তমান তিনি ফুলবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সফল এই জনপ্রতিনিধি বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্যোগ করোনাকালীন সময়ে প্রতিটি গ্রামে-গ্রামে গিয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।সেই স্মৃতি ফুলবাড়ীর মানুষ এখনো মনে রেখেছে।
সব সময় যে কোনো দুর্যোগে অসহায় মানুষের পাশে ছুটে যান। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তির পরিবার,আগুনে পুড়ে যাওয়া ঘরবাড়ী মেরামত সহ অসহায়,দরিদ্র,দুঃখী মানুষদের বিভিন্ন সময় তিনি ব্যক্তিগত ভাবেও সহায়তা করে থাকেন।
আতাউর রহমান মিল্টনের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক।এই এলাকার বর্শিয়ান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, লাগাতার সংসদ সদস্য, এ্যাড.মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এমপি’র হাত ধরে রাজনীতি এবং সমাজসেবা শিখেছি। তাঁর আদর্শ লালন করি।তিনি যখন-যেখানে যেভাবে বলেন সেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি।
জন্মদিনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, ফুলবাড়ীর মানুষের এত ভালবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে।সত্যি কথা বলতে আমি আবেগ আপ্লুত হয়ে গেছি।আমার জন্মদিনে যারা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানিয়েছেন তাদের সকলের জন্য রইল নিরন্তর শুভকামনা।
আরো পড়ুন, দৈনিক তালাশ টাইমস্ এ