আব্দুর রাজ্জাক স্টাফ রিপোর্টার:
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলা টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি উজানের ঢলে ভূরুঙ্গামারী দুধকুমার নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে উপজেলার শিলখুড়ি, তিলাই,ভূরুঙ্গামারী সদর,পাইকেছছরা, বঙ্গসোনাহাট,বলদিয়া, আন্ধারিঝাড় ইউনিয়নের নিছু এলাকা গুলো প্লাবিত হওয়ায় খুবি কষ্টে জীবন যাপন করে যাচ্ছেন বন্যা কবলিত পরিবারের লোকজন সংকেটে পড়েছে খাদ্য, খাবার পানি,ওষুধ।
ভূরুঙ্গামারী উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহ যোগিতায় ধারা বাহিক ভাবে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।গতকাল ৬ জুলাই শনিবার ভূরুঙ্গামারীতে বন্যা কবলিত পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণ
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলা টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি উজানের ঢলে ভূরুঙ্গামারী দুধকুমার নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।এদিকে উপজেলার শিলখুড়ি, তিলাই,ভূরুঙ্গামারী সদর,পাইকেছছরা,চর ভূরুঙ্গামারী, বঙ্গসোনাহাট,
বলদিয়া, আন্ধারিঝাড় ইউনিয়নের নিছু এলাকা গুলো প্লাবিত হওয়ায় খুবি কষ্টে জীবন যাপন করে যাচ্ছেন বন্যা কবলিত পরিবারের লোকজন সংকেটে পড়েছে খাদ্য, খাবার পানি,ওষুধ ।
ভূরুঙ্গামারী উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহ যোগিতায় ধারা বাহিক ভাবে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।তারি ধারাবাহিকতায় গতকাল ৬ জুলাই ৪০ জনকে চাল,ডাল,চিনি, তেল,লবণ চিড়া দেওয়া হয়েছে।এদিকে পরের দিন ৭ জুলাই রবিবার উপজেলার তিলাই ইউনিয়নে বন্যা কবলিত ২,৩,৪ নং ওয়ার্ডে বানভাসি ২০০শ পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাউল বিতরণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলিন মাটি ও মানুষের নেতা গরীব অসহায় মানুষের আস্থার পথিক তিলাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কামরুজ্জামান কামরুল।চেয়ারম্যান বলেন বন্যা কবলিত মানুষগুলো না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে।
আমি সব সময় খোঁজ খবর নিচ্ছি,উপজেলা থেকেও নির্বাহী অফিসার,পি আইও অফিসার সব সময় খোঁজ খবর নিচ্ছেন আমার কাছ থেকে।চাউল বিতরণের সময় আরও ইউপি সদস্যগণ,গ্রাম পুলিশ সদস্যগণ ও বান ভাসি পরিবাররা উপস্থিত ছিলেন।