মিজানুর রহমান ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার তালমা ইউনিয়ন এর পশ্চিম বিলনালিয়া গ্রামের খোরশেদ ফকির এর ক্রয়কৃত জমি জোরপূর্বক জবরদখল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। খোরশেদ ফকির পিতা- মৃত্যু মজিদ ফকির গ্রাম- বিলনালিয়া ইউনিয়ন তালমা থানা- নগরকান্দা সে ১৯৯৩ সালে ৩৬২৬ নং কবলা মুলে দাতা মোঃ ইসমাইল ফকির পিতা- মৃত কুড়ান ফকির গ্রাম – বিলনালিয়া এর নিকট থেকে ৪৮.৫০ শতাংশ জমি কিনে নেয় এবং ১১৯ নং বড় মানিকদি মৌজার এস,এ১১৭৯ নং খতিয়ানের ৮২৫ নং দাগ এবং ১১৫৭ নং বি,এস খতিয়ানের ১০৯৩ নং দাগের সর্ব মোট ৬৩ শতাংশ জমি ভোগ দখল বুঝিয়ে দেয়।
যাহা পরবর্তীতে আমার নামে ১০৯৫ নং দাগের ২৭ শতাংশ জমি মিউটিশন হয় এবং বাকি ৩৬ শতাংশ জমি মিউটিশন ব্যতিত গত ২০২২ সন পর্যন্ত ভোগ দখলে ছিল।২০০৪ সালে খোরশেদ ফকির ভংগা মুনসেফ কোর্টে মামলা দায়ের করে এবং মামলাটি ২০১৫ সালে রায় পায়।দলিল পরিপূর্ণ কাছে না থাকায় ৬৪ শতাংশ জমির রায় থেকে বঞ্চিত হয়।পরবর্তীতে জমির দলিল হাতে পেয়ে স্হানীয় চেয়ারম্যান এর মাধ্যমে শালিশ দরবার হলে সেখানে দলিল দেখানো হয়।
দলিলে খোরশেদ ফকির জমি প্রাপ্ত হলেও জমি জবর দখল ছাড়ছেনা দখলদার ১। আবু ফকির ২।লুৎফর ফকির৩।নজরুল ফকির উভয় পিতা মৃত ওছমান ফকির ৪।জলিল ফকির ৫। খলিল ফকির ৬।আবজাল ফকির উভয় পিতা সোনাউল্লাহ ফকির ৭।তোতা ফকির পিতা – মৃত মদন ফকির। খোরশেদ ফকির বলেন আমার ক্রয়কৃত জমির পাশে দখলদারদের জমি থাকায় তারা আমার জমি জবর দখল করে নিয়েছে।তাদের কোন কাগজপত্র নাই।
জমি জবর দখল করায় আদালতে দখলকারীদের নামে অভিযোগ করেছি। এবিষয় অভিযুক্তদের একজন আবু ফকির বলেন,খোরশেদ ফকির কুড়ান ফকির এর ছেলে ইসমাইল ফকির এর নিকট থেকে আমরা জমি কিনছি আমাদের জমি আমরা ভোগদখলে আছি।তবে জমির কোন কাগজপত্র দেখাতে বললে তারা দেখাতে পারেনি।