মোঃ আহসান হাবীব সুমন, বিশেষ প্রতিনিধি জামালপুর
জামালপুরে ভিবিন্ন হাট বাজার ঘুরে দেখা মিলে ক্রেতাদের ভোগান্তি। ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানাযায়, প্রতিটি সবজির বাজার এখন গ্রাহকের ক্রয়ের স্বাদ্যর বাহিরে চলে যাচ্ছে, মধ্যে বিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষ দের।ক্রেতারা বলেন আজ আমাদের জীবন জীবিকা কঠিন হয়ে পড়েছে। আমাদের যে আয় তা দিয়ে ঠিক মতো চাল, ঢাল,তৈল,লবণ, মরিচ, পেঁয়াজ, রসুন কিনতেই মাসের যা আই তা থেকেই তিন ভাগের দুই ভাগ খরচ হয়। আর এক ভাগ টাকা দিয়ে কি করে আরো নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস প্রএ কি করে পরিবারের প্রয়োজন মিটায়।
আজ আমাদের চাল কিনতে হয় ৫৫থেকে ৬০ টাকা, পিয়াজ ১২০ থেকে ১৪০টাকা, তৈল ১৯০থেকে ২০৫টাকা, শুকনো মরিচ ৫৫০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৩০০থেকে ৪০০টাকা,রসুন ২০০থেকে২৫০ টাকা, আদা ৫০০টাকা,ফুল কপি ৮০থেকে ১০০টাকা,বেগুন ৮০থেকে১০০টাকা,পটোল ৬০থেকে ৭০টাকা,ঢেরস ৬০থেকে ৮০টাকা,চালকুমড়া প্রতি পিছ ৫০থেকে ৬০টাকা,লাউ প্রতি পিছ ৪০থেকে৬০টাকা,ধনিয়া পাতা ২৫০থেকে ৩০০টাকা কেজি,শসা ৪০থেকে৬০টাকা প্রতি কেজি করে বাজার মৃল্য।যা আমাদেন ক্রয় ক্ষমাতার বাহিরে চলে যাচ্ছে। আমাদের পরিবার পরিজন নিয়ে বিপাকে পরতে হচ্ছে সাধাণ মানুষের।আয় কম দ্রব্যমৃল্য অর্ধোগতি,শিক্ষা, স্থাথ, বিনধন,বর্সরো, চাহিদা মিটানো পরিবারের খুব কষ্ট দায়ক হয়ে পরছে জীবন জিবিকায়।আরো বিদুৎ, গ্যাস,পৌরসভার কর,সবমিলিয়ে এখন নাজেহাল অবস্থা।
বিক্রেতা দের কাছ থেকে জানা যায় বাজার কেন দু-এক দিন পর পর সবজি দাম বেড়ে যায়, তারা যানান আমরা খুজরা বিক্রিতা, আরদ থেকে আমাদের দাম নিয়ন্ত্রণ করছে। আমরা কি করবো।যে যে আরোধ থেকে পন্য সামগ্রিই সংগ্রহ করে বিক্রেতারা যানান।সে স্থানে বাজার মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে অনুরোধ করেন।
কৃষকদের কাছ থেকে যানাযায় আমরা সবজি উতপাদন করতে খরচ বেশি হচ্ছে,। যেমন বিস,সার,হালচাষ,লেবার খরচ বেড়ে যাওয়াই একটু বেশি দামের আসাই বাজার জাত করি সেই খানেও ভোগান্তিতে পরতে হয়।সরকার যদি আমাদের সঠিক সময় সঠিক মানের বিজ,সার,যদি সময় মতো পাওয়া যায় তাহলে উতপাদন বৃদ্ধি পাবে।সঠিক মানের বিষ,সার,বিটোমিন সাপ্লাই পাওয়া গেলে উতপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব। কৃষকদের দাবি সার,বিষ,ডিজেল, বিদুৎ এর দাম নিয়ন্ত্রণ করে কম দামে কৃষকের মাঝে বিতরণের করার জন্য তাহলে কম দামে সবজি বাজার জাত করা সম্ভব।
আরো পড়ুন দৈনিক তালাশ টাইমস্ এ।