ঢাকাবৃহস্পতিবার , ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  1. অন্যান্য
  2. অভিযোগ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন বিচার
  5. আওয়ামী লীগ
  6. আগুন
  7. আটক
  8. আন্তর্জাতিক
  9. আবহাওয়া
  10. আমাদের পরিবার
  11. আরো
  12. ইতিহাস ও ঐতিহাসিক
  13. ইসলাম
  14. ইসলামী জীবন
  15. এশিয়া
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বদরগঞ্জে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ

50
admin
সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪ ৪:২১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রানা ইসলাম বদরগঞ্জ রংপুর
রংপুরে বদরগঞ্জে সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মাজেদ আলী খানের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় শিক্ষার্থীর কাছ থেকে  অর্থ আদায়ের অতিরিক্ত একটি ভিডিও সাংবাদিক কাছে আসে।ভিডিও ও কয়েকজন শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার অনিচ্ছুক জানা গেছে, অনার্স চতুর্থ বর্ষে পরিক্ষার নম্বর পত্রের জন্য ৬৩ জন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১হাজার টাকা করে মোট ৬৩,হাজার টাকা উত্তোলন করা হয়।
এর মধ্যে কাউনিয়া ডিগ্রী কলেজে ১২ জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে।এই ১২জন শিক্ষার্থীর  পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল বদরগঞ্জ সরকারি কলেজ। ভিডিওতে  মাজেদ আলীর স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়,শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায়ের ৬৩হাজার টাকার মধ্যে ভাল আচরন জন্য ও ,বোর্ডে যাওয়া আসা বাবদ ২০হাজার টাকা ব্যায় ধরা হয়।
আর অবশিষ্ট ৪৩হাজার টাকা কলেজের অফিসে কল্যানের  জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে।অথচ কলেজে একটি গোপন সূত্রে জানা গেছে, বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী যাবতীয় খরচ ফরম পূরণ সময়ে সব টাকা গ্রহন করা হয়।আর এই ৬৩হাজার টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বাড়তি টাকা হিসেবে  নেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্ত এক শিক্ষক বলেন, ২০১৯ সালে বিভাগীয় কর্মকতাদের  নিরপেক্ষ তদন্তে প্রেক্ষিতে দূনীতি অভিযোগে মাজেদ আলী খান ও মমিনুল হকের এমপিওভুক্ত স্থগিত হয়।তিনি আরো বলেন,তার পরপর কলেজটি সরকারিকরন হয়।তাহলে এই দুজন বেসরকারি শিক্ষক হয়েও কিভাবে সরকারি কলেজের অনার্স পরীক্ষায় ভাইপায় পরিচালনা করে।এখানে আরেকটি বিষয়ে তিনি বলেন,অনার্স বাংলা বিভাগের ৫জন শিক্ষক মধ্যে ৪জন শিক্ষকে জানে না এ ভাইপা সম্পর্কে।
অভিযোগ অস্বীকার করে মাজেদ আলী ও মমিনুল হক বলেন,আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আগেও হয়েছে এখনো চলছে।এক প্রশ্নের জবাবে মাজেদ আলী খান বলেন,আমি অতিরিক্ত কোন টাকা নেয়নি।মুমিনুল হক বলেন,এটা সম্পূর্ণ প্রহসন মূলক করছে আমাদের নামে।তিনি আরো বলেন,এখানে টাকা নেওয়ার প্রশ্ন আসেনা। শিক্ষার্থীরা সারাদিন ভাইবা দিবি বলে তারায় নিজেরা খাওয়া খরচ উত্তোলন করে তা ব্যায় করে।এখানে কেউ বলতে পারবে না একটি টাকা নেওয়া হয়েছে কারো কাছ থেকে।
এবিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এসএমএল আমানুল্লাহ বলেন,এবিষয়ে আমি একটি ভিডিও পেয়েছি। তা যাচাই বাছাই করে যদি ঐ দুজন দোষী হয় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই সাইটে নিজম্ব খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকে। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।