সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের আলমপুর বাজারে রাস্তার পাশে ১৫ই নভেম্বর শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে গর্ভাবস্থায় গাভীন গরু জবাই করা হয়।
এতে যেমন স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ছে তেমনি জনমনে ভীতির সৃষ্টি করছে।যেখানে সেখানে পশু জবাই যা প্রচন্ড দুর্গন্ধে পরিণত করছে এবং পশু জবাইয়ের ক্ষেত্রে কোন আইন কানুন ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহ কোন নিয়মই মানা হচ্ছে না ১৫ই নভেম্বর শুক্রবার সকাল ১১ টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা দেখেন গর্ভাবস্থায় গাভীন গরু রাস্তার পাশে খোলামেলা জায়গায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে জবাই করেছে।
এ বিষয়ে কসাই কালামের কাছে গণমাধ্যম কর্মীরা জানতে চাইলে কসাই কালাম কোন উত্তর দিতে রাজি নন বরং তিনি বলেন আপনি কে? আপনাকে আমার জবাব দিতে হবে নাকি এবং তিনি বলেন অনেক বড় বড় সাংবাদিক আমার পকেটে থাকে ।
এতে করে সংবাদকর্মীরা তাদের সংবাদ চালিয়ে যাওয়ার সময় তাদের সংবাদ সংগ্রহে কসাই কালাম ও কাদের সহ তাদের দোসরা সংবাদকর্মীদের ওপর খেপে যান এবং সংবাদকর্মীদের মারতে তেরে আসেন এ সময় প্রচন্ড রেগে গিয়ে দৈনিক তালাশ টাইমসের ‘সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি’-লিটন হোসাইনকে মারধর করে এবং তার মোবাইল, মাইক্রোফোন এবং মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে তার উপরে অতর্কিত হামলা চালায়।
কসাই কালাম এবং কাদের গং গণমাধ্যম কর্মীদের ওপর যখন হামলা চালায় তখন স্থানীয় জনগণ সংবাদ কর্মীদের পাশে দাঁড়ান এবং তাদেরকে হামলার হাত থেকে বাঁচান এবং ততক্ষণে কসাই কালাম এবং কাদেরসহ সবাই চলে যায় তাদেরকে আর পাওয়া যায়নি।
পরে স্থানীয় জনগণ যখন কসাই কালাম ও কাদেরের এসব কীর্তি জানতে পারে তখন তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি করেন এবং শাস্তি চান।