মিজানুর রহমান ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি :
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার পুখুরিয়া বাসস্ট্যান্ডে পল্লী চিকিৎসক রতন চন্দ্র দাস ডাক্তারেরর ভুমিকায় চিকিৎসার পাশাপাশি ফার্মেসী ( ঔষধ) দোকান দিয়ে চড়া দাম নিয়ে ঔষধ বিক্রি করেন বলে একাধিক ক্রেতারা জানান।
ফরিদপুর – ভাঙ্গা মহা সড়কের পাশে পুখুরিয়া বাসস্ট্যান্ডে প্রায় ১ যুগ ধরে নিজে মানুষের চিকিৎসার পাশাপাশি ঔষধের দোকার (ফার্মেন্সী) দিয়ে মানুষ ও গরু- ছাগলের ঔষধ বিক্রি করে আসচ্ছে। ঔষধ কিনতে আসা লোকেরা পল্লী চিকিৎসক রতন চন্দ্র দাসের জিম্মি দশায় পড়ে বাধ্য হচ্ছে চড়া দামে ঔষধ কিনতে। সোমবার সকালে ঔষধ কিনতে স্হানীয় নজরুল নামে এক ব্যাক্তি তার দোকানে NS স্যালাইন এক হাজার মিলি, ৮৭ টাকা মুল্য হলেও বাধ্য হয়ে ৩০০ টাকায় কিনে নেয়।
ডাক্তার পরিচয়কারী রতন চন্দ্র দাস অসুস্থ রোগীদের বিপাকে ফেলে NS স্যালাইন ও এছ এল ফার্মাসিটি লিমিটেড কোম্পানি ১০০০ মিলি স্যালাইন গায়ে মূল্য ৮৭ টাকা হলেও সে বিক্রি করছে ৩০০ টাকায। সংবাদকর্মীরা চড়া দামে ঔষধ বিক্রি করার অভিযোগ পেয়ে সরেজমিনে গিয়ে ডাক্তার রতন চন্দ্র দাস কে ৮৭ টাকা মূল্য স্যালাইন ৩শ’ থেকে ৫ শ’ টাকা ক্রেতাদের কাছ থেকে কেন নিচ্ছেন জবাবে তিনি বলেন ঠিক আছে আমি ৫০০থেকে এক হাজার টাকা বিক্রি করব তাতে আপনাদের কি সমস্যা নিউজ করলে করতে পারেন আমার কোন সমস্যা নেই।
ঔষধের দোকানের কোন ট্রেড লাইসেন্স, ড্রাগ লাইসেন্স, ডাক্তারী কোন সাটিফিকেট আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি কোন জবাব না দিয়ে কাজ আছে বলে দোকানের ঝাপ ফেলে চলে যায়। এবিষয় ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্মকর্তা তরুন কুমার দাস বলেন, ঔষধ বেশি দামে বিক্রি করা ও কোন বৈধ কাগজপত্র না থাকলে তদন্ত সাপেক্ষ তার বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্হা নেওয়া হবে।