ঢাকাবুধবার , ১৮ অক্টোবর ২০২৩
  1. অন্যান্য
  2. অভিযোগ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন বিচার
  5. আওয়ামী লীগ
  6. আগুন
  7. আটক
  8. আন্তর্জাতিক
  9. আবহাওয়া
  10. আমাদের পরিবার
  11. আরো
  12. ইতিহাস ও ঐতিহাসিক
  13. ইসলাম
  14. ইসলামী জীবন
  15. এশিয়া
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সরকারি জায়গা অবৈধভাবে দখল করে নির্মাণ করতে যাচ্ছে কন্টেইনার ডিপু

50
admin
অক্টোবর ১৮, ২০২৩ ১১:২৪ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকায় লিংরোডের ভিআইপি সড়কে চলাচল হাজারও পর্যটক লিংরোডের কাজ শেষ হতেই বনবিভাগ ও বন্দরের র‌্যালীং কেটে পরিবেশের সুন্দর্য নষ্ট ও সরকারি জায়গা দখল করে নির্মাণ করতে যাচ্ছে কন্টেইনার ডিপু।

১৮ অক্টোবর বুধবার দুপুর ১ টার সময় ঘটনাস্থলে গিয়ে এসব দৃশ্য। সরকারি জায়গা দখল ও বন্দরের র‌্যালীং কাটার বিষয় নিয়ে চলাচলরত এক পথচারী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সাগর পাড়ের এই লিংরোডটি সাধারণত মানুষের চলাচলের একটি ভি আই পি সড়ক। এই রোডে বেশিরভাগ চলাচল করেন ভিআইপি ও সিআইপিরা,সরকারি জায়গা দখল করে রোডের সুন্দর্য নষ্ট এবং আশপাশের গাছপালা কেটে সুন্দর্য নষ্ট করছেন।

একাজে জরিত রয়েছে কাঠতলির মঞ্জু মিয়া,৪০নং ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা রনি সহ আরও অনেকেই।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দিনদিন উন্নয়নের ধারা অব্যাহিত রাখতে প্রতিনিহত কাজ করে যাচ্ছেন।কিছু পাতি নেতা বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য এসব অপকর্ম করেই চলেছে। এবিষয়টি নিয়ে মঞ্জুর মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন,আমরা বনবিভাগ ও বন্দরের কোন র‌্যালীং বা পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন গাছপালা কেটে মাটি ফেলছি না,আমরা সিডিএ এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছ থেকে লিখিতভাবে অনুমতি নিয়ে মাটি ফেলানোর কাজটি সম্পন্ন করে আসছি।

আমাদের কাছে সকল ডকুমেন্ট রয়েছে,তবে আপনকে ডকুমেন্ট দেখাতে পারব না আপনার। বিষয়টি নিয়ে জায়গার মালিক ও ৪০নং ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা রনির মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন,এই জমিতে এক পাশে শিশুপার্ক অন্য সাইডে কন্টেইনার ডিপু করার জন্য আমরা মাটি ফেলে আসতেছি,সংবাদকর্মীরা র‌্যালীং কাটা ও পরিবেশ অধিদপ্তরের গাছ কাটা নিয়ে প্রশ্ন করলো তিনি প্রশ্নের জবাবে বলেন,এব্যাপারে আমি কোনকিছুই জানি না,এর আগে কয়েকজন সাংবাদিক এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছিল,পরে কি হয়েছে বলতে পারি না।আমার একজন বড়ভাই আসে।ওনার সাথে কথা বলে পরে ফোন করব বলে জানান।

এবিষয়ে বনবিভাগের কাজলের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন,এব্যাপারে আমি জানি না,আপনি অবগত করার পরে আমি বিষয়টি জেনেছি,আমি স্পটে লোক পাঠিয়েছি।বিগত আগেও গাছটা নিয়ে আমরা একটি মামলা করেছি,বর্তমানে মামলাটি চলমান।

১৮ অক্টোবর বুধবার দুপুর ১টার সময় বন্দরের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর রাজিবের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন,আমি এবিষয়টি অবগত না,আপনি বলেছেন আমি আজকে বিকেলে ঘটনাস্থলে এসে ডকুমেন্ট দেখতে চাইব,যদি ডকুমেন্ট না দেখাতে পারে সেক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এই সাইটে নিজম্ব খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকে। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।