ঢাকামঙ্গলবার , ৬ আগস্ট ২০২৪
  1. অন্যান্য
  2. অভিযোগ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন বিচার
  5. আওয়ামী লীগ
  6. আগুন
  7. আটক
  8. আন্তর্জাতিক
  9. আবহাওয়া
  10. আমাদের পরিবার
  11. আরো
  12. আলোচনা সভা
  13. ইতিহাস ও ঐতিহাসিক
  14. ইসলাম
  15. ইসলামী জীবন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস আল মামুন কারা মুক্ত

50
admin
আগস্ট ৬, ২০২৪ ৪:১২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক

সোনালী ব্যাংকের ৩২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ব্যবসায়িক বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেছেন। দুদকের কোর্ট পরিদর্শক আমির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

২০০৭ সালের ৩০ জানুয়ারি যৌথ বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই আছেন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং, কর ফাঁকিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ২০টিরও বেশি মামলা হয়। ২০১৩ সালে এক মামলায় তার ৭ বছরের কারাদণ্ড হয়। এর আগে অস্ত্র আইনের মামলায় ১০ বছর কারাদণ্ড হয়েছে, যা পরে হাইকোর্ট বাতিল করে দেন।

এ ছাড়া অবৈধ সম্পদ অর্জনের এক মামলায়ও তিনি ১০ বছরের দণ্ডে দণ্ডিত হন। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের আইনজীবী হেলাল উদ্দিন জানান, সবগুলো মামলায় তিনি জামিন পেয়েছেন। যে মামলাগুলো সাজা হয়েছিল, তার চেয়ে বেশি সময় ধরে জেলে আছেন। কাশিমপুর কারাগারে যাচ্ছি। কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি কারামুক্ত হবেন। জানা যায়, ঋণের নামে সোনালী ব্যাংকের ৩২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে ২০২২ সালের জুনে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত বাদী হয়ে মঙ্গলবার কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের মালিকানাধীন মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের অন্যান্য মালিক ও ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তারা পরস্পর যোগসাজশে ব্যাংকের ৩২ কোটি ৬৭ লাখ ৯৪ হাজার ৬১২ টাকা আত্মসাৎ করেন। গিয়াস উদ্দিন আল মামুন মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলসের এমডি। এজাহারে আরও বলা হয়, জামানত ছাড়াই ঋণপত্র স্থাপন, ঋণপত্রের শর্তাবলি প্রতিপালিত না হওয়ার পরও এলটিআর সৃষ্টি করে ওই পরিমাণ টাকা পরিশোধ না করা সত্ত্বেও আমদানি ডকুমেন্টের মাধ্যমে বন্দর থেকে মেশিনারিজ ছাড়িয়ে নিয়ে বর্ণিত অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে ব্যাংকের তথা সরকারের ক্ষতিসাধন করা হয়েছে।

আসামিরা দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। অন্য ২০ আসামির মধ্যে মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. হারুন অর রশীদ, পরিচালক নাসির উদ্দিন মিয়া, এ. এইচ. এম. জাহাঙ্গীর ওরফে আবু হাসান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, রাজিব সিরাজ ও ওরিয়ন মাশরুম লিমিটেডের পক্ষে মনোনীত পরিচালক জি. আর চৌধুরী ওরফে গোলাম রব্বানী চৌধুরী। সোনালী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মধ্যে যাদের আসামি করা হয়েছে তারা হলেন— ব্যাংকের সাবেক এমডি মুহম্মদ তাহমিলুর রহমান, সাবেক ডিএমডি মো. আমানুল্লাহ্, সাবেক জিএম মো. মিজানুর রহমান, মো. শফিকুর রহমান, সাবেক ডিজিএম খন্দকার মোশারফ আলী, মো. কামরুল ইসলাম, আবু জাফর মো. সালেহ, সাবেক এজিএম মো. আলী আরশাদ, মো. আবু মুসা, আবদুল গফুর ভূইয়া, সাবেক এসপিও মো. আতিকুর রহমান, এস, এম, এম, আওলাদ হোসেন, ওয়াহিদ উদ্দিন আহম্মদ, সাবেক পিও মো. আবদুর রাজ্জাক ও সাবেক এসও মো. শাহ আলম।

এই সাইটে নিজম্ব খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকে। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।